নূর নবী صلي الله تعالي عليه وآله وسلم এর আমল মুবারক ছিল যে, ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন করার পর নিজের হাত মুবারক দিয়ে কুরবানির পশু🦙🦙 জবেহ🔪🗡️করতেন এবং (উক্ত পশুর) কলিজা রান্না করার আদেশ দিতেন। যখন তৈরী হয়ে যেতো, তো সেটি আহার করতেন।
*(আল-মাদখাল ১/২০৫ ملخصا)।*
.....
এই মুবারক সুন্নাত আমলের কিছু প্রকারভেদ রয়েছেঃ
১) কুরবানি করুক বা না করুক ঈদুল আজহার নামাজের পূ্র্বে কিছু খাবে না।❌❌
২) কুরবানিদাতা সেদিন কুরবানি করার পরেই কিছু খাবে।✅✅
৩) কুরবানিদাতা কুরবানি করার পর কুরবানির বরকতময় মাংস🥩🥩 হতেই আহার শুরু করবে।
৪) কুরবানিদাতা কুরবানির পশুর বরকতময় কলিজা (হৃদপিন্ড) হতে আহার শুরু করবে।
৫) সুবহে সাদিক হতেই আহার বিহীন থাকবে।
উপরোক্ত সকল আমলই হচ্ছে সুন্নাতে মুস্তাহাব্বাহ্।অর্থাৎ করলে সাওয়াব পাবেন।কিন্তু, না করলে কোনো গুনাহ্ নেই।
আর *এটি কোনো রোজা নয়। বরং, মুস্তাহাব আমল।*
সুতরাং, কেউই এটিকে রোযা বলবেন না এবং রোযার নিয়্যতও করবেন না। কেননা, বছরে পাঁচ দিন *১লা শাওয়াল এবং ১০ হতে ১৩ই জিলহজ্জ রোযা রাখা হারাম (মাকরূহে তাহরিমী)।*
সুতরাং, *শুধুমাত্র মুবারক সুন্নাতের উপর আমলের নিয়্যত করবেন।*
*নোট:*
১) কলিজা আহার করার কারনে যদি কারো স্বাস্থ্য সংক্রান্ত👨⚕️👨⚕️ কোনো সমস্যা হয়ে থাকে, যেমনঃ
কোলেস্টেরলের রোগীরা যদি কলিজা খায় তবে তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা/লেভেল বেড়ে যায়। এমতাবস্থায়, তারা কুরবানির অন্য বরকতময় মাংস🥩🥩 দিয়ে আহার শুরু করবেন। শরয়ী ওজর (কারণ) থাকার কারণে কোন না কোন সুন্নাতের উপর আমল হয়ে যাবে এবং আল্লাহ্'র রহমতে আশা করা যায় যে, কলিজা সম্পর্কিত সুন্নাতের উপর আমলের সাওয়াবও পেয়ে যাবে।☺️☺️
২) শরীয়তসম্মত ভাবে জবেহকৃত হালাল পশুর🦙🦙 কলিজা (হৃদপিণ্ড) এর রক্ত পবিত্র হয়। তবে, এটি খাওয়া হারাম।❌❌ তাই, রান্না🥘🥘করার পূর্বে (কেটে)⚔️⚔️ খুব ভালোভাবে এটি ধুয়ে💦 💦পরিষ্কার করে নিন।
.....
*ওয়াটসএ্যাপে ইসলামীক পোষ্ট পেতে*
*+8801815720311*
নাম্বারটি অাপনার মোবাইলের কন্টাক্ট লিস্টে সেইভ করুন এরপর
নাম্বারটিতে *ওয়াটসএ্যাপে, অাপনার ওয়াটসএ্যাপ একাউন্ট হতে মাদীনাহ্,Madinah* লিখে
এড মেসেজ করুন।
সাওয়াবের নিয়্যতে শেয়ার করে অন্যদের জানিয়ে দিন এবং খুব খুব সাওয়াবের ভান্ডার অর্জন করুন।
ﺟﺰﺍﻙ ﺍﻟﻠﻪ ﺧﻴﺮﺍ
*বিঃদ্রঃ*
পোষ্ট ও নাম্বারে কোনো প্রকার পরিবর্তন করে পোষ্টিং করার অনুমতি কারো নেই।
*এটি শরীয়তগত ও আইনগত উভয় দিক হতেই অপরাধ।*