আল্লাহ তায়ালা আল কোরআন এ বলেন হে
মানব জাতী তোমরা নামাজ আদায় করো,, কিন্তু সে নামাজ আল্লাহ তায়ালা নিজে পড়েন না , আল্লাহ তায়ালার কোন কাজ নাই তিনি চিরঞ্জীব, লা শারিকা লা, তাহার কোন শরিক নাই,, আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, আমি আল্লাহ সারাক্ষণ আমি আমার প্রিয় হাবিব (সাঃ) এর উপর দরুদ সালাম পাঠ করি, হে আল্লাহ আপনি কি শুধু একাই দরুদ সালাম পাঠ করেন?? আল্লাহ বলেন শুধু আমি একা দরুদ ও সালাম পড়ি না, আমি আল্লাহ আমার সমস্ত ফেরেশতা দের কে নিয়ে সারাক্ষণ দরুদপাঠ করি,, আল কোরআনে আল্লাহ বলেন: নিশ্চয়ই আমি আল্লাহ সারাক্ষন আমি আমার ফেরেশতা দের নিয়ে হাবিব সাঃ এর উপর দরুদ ও সালাম পাঠ করি,, হে মোমিনগন তোমরা ও আমার হাবিবের শানে সম্মানের সাথে দরুদ পাঠ কর ও সালাম দাও,, দরুদ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর বানী::::: হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন, নুর নবী ছাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোনো ব্যক্তি দরুদ শরীফ পড়ামাত্র একজন ভ্রাম্যমাণ ফেরেশতা আমার দরবারে উপনীত হয়ে খবর দেয়, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! অমুকের সন্তান অমুক আপনার উপর এত মোর্তবা দরুদ শরীফ পাঠ করেছেন। অমনি আমি ও তার ওপর ঠিক তত মোর্তবা দরুদ পাঠ করি। অতঃপর সেই ফেরেশতা আল্লাহর দরবারে আরজি পেশ করে- হে মাবুদ! অমুকের সন্তান অমুক আপনার হাবীবের ওপর এত মর্তবা দরুদ পাঠ করেছেন। তখনি আল্লাহ্ পাক তাকে জানিয়ে দেন, উত্তম কিরামান ও কাতেবীনকে বলে দাও,bi তার প্রত্যেক মোর্তবা দরুদ পাঠের পরিবর্তে যেন তার আমলনামা থেকে দশটি করে গোনাহ্ কেটে দেয় এবং আমি মাওলার পক্ষ থেকে প্রত্যেক কাটা গুনাহের স্থানে দশটি করে নেকী লিখে রাখে। (মুয়াত্তা শরীফ)
হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোনো ব্যক্তি ওযু করে আদবের সাথে বসে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করলে, আল্লাহ্তায়ালা তাহার ওপর দশবার দরুদ শরীফ পাঠ করেন। যদি আমার ওপর কেউ দশবার দরুদ পাঠ করেন তবে আল্লাহ্তায়ালা তার ওপর একশতবার দরুদ পাঠ করেন। কেউ একশত বার আমার ওপর দরুদ পাঠ করলে আল্লাহ্পাক তার উপর একহাজার বার দরুদ শরীফ পাঠ করেন এবং তার জন্য বেহেশত হালাল ও দোযখ হারাম করে দেন। (মুসলিম শরীফ)
আসুন আমরা নামাজের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর দরুদপাঠ করি
,,আল্লাহুম্মা ছাল্লিআলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীম ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলাআলি মুহাম্মাঁদিন কামা বারকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীম ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ।
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়ালা আয়ালিহী ওয়াস হাবিহি ওবা রিকা ওসাল্লিম,, এই দরুদ পাঠের ফযিলত ও দরুদ পাঠের নির্দেশ নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে পোস্ট করা হবে ইনশাআল্লাহু আজ্জা ওয়াযাল্লাহ
হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোনো ব্যক্তি ওযু করে আদবের সাথে বসে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করলে, আল্লাহ্তায়ালা তাহার ওপর দশবার দরুদ শরীফ পাঠ করেন। যদি আমার ওপর কেউ দশবার দরুদ পাঠ করেন তবে আল্লাহ্তায়ালা তার ওপর একশতবার দরুদ পাঠ করেন। কেউ একশত বার আমার ওপর দরুদ পাঠ করলে আল্লাহ্পাক তার উপর একহাজার বার দরুদ শরীফ পাঠ করেন এবং তার জন্য বেহেশত হালাল ও দোযখ হারাম করে দেন। (মুসলিম শরীফ)
আসুন আমরা নামাজের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর দরুদপাঠ করি
,,আল্লাহুম্মা ছাল্লিআলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীম ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলাআলি মুহাম্মাঁদিন কামা বারকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীম ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ।
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়ালা আয়ালিহী ওয়াস হাবিহি ওবা রিকা ওসাল্লিম,, এই দরুদ পাঠের ফযিলত ও দরুদ পাঠের নির্দেশ নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে পোস্ট করা হবে ইনশাআল্লাহু আজ্জা ওয়াযাল্লাহ