নবীজীবনী গ্রন্থের নির্ভরযোগ্য কিতাব ’মাওয়াহেবে লাদুন্নিয়া’, ’বেদায়া-নেহায়া’, ’তারিখুল খোলাফা’ প্রভৃতি গ্রন্থে নূরে মুহাম্মদী [ﷺ]-এঁর পৃথিবীতে আগমন এবং বংশ পরম্পরায় আবর্তন করার পর অবশেষে হযরত আবদুল্লাহর ঔরসে এবং বিবি আমেনার গর্ভে সে নূর স্থানান্তরিত হয়ে ৫৭০ খৃষ্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার প্রত্যুষে সোব্হে সাদেকের সময় জগতকে উদ্ভাসিত করে আত্মপ্রকাশ করা- ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত বিশদ বর্ণনা রয়েছে। আমরা ধারাবাহিকতা রক্ষা করে সংক্ষেপে তা বর্ণনা করার চেষ্টা করব।
কাজী আয়াযের শিফা নামক গ্রন্থে বর্ণিত একটি হাদীসে নবী করিম [ﷺ] বলেউয়ছেনঃ- اِنِّى اُهْبِطْتُ اِلَى الاَرْضِ مَعَ آدَمُ
অর্থঃ- “আমি হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর সাথেই পৃথিবীতে নেমে এসেছি।"
মাওয়াহেব গ্রন্থে উল্লেখ আছে- “হযরত আদম ও বিবি হাওয়া (عليهما السلام)-এঁর জোড়ায় জোড়ায় সন্তান হতো। প্রতি প্রসবে এক ছেলে ও এক মেয়ে জন্ম গ্রহণ করতো। এভাবে বিশ জোড়া সন্তানের জন্ম হওয়ার কথা। কিন্তু যখন হযরত শিষ (عليه السلام) জন্ম গ্রহণ করেন, তখন তিনি একা জন্মগ্রহণ করেন। কেননা নবী করিম [ﷺ]-এঁর নূর মোবারক হযরত আদম (عليه السلام) থেকে হযরত শিষ (عليه السلام)-এঁর মধ্যে স্থানান্তরিত হওয়ার কারণে শিষ (عليه السلام) একা জন্মগ্রহণ করেন। হযরত আদম (عليه السلام) নিজপুত্র শিষ (عليه السلام) কে অসিয়ত করেছিলেন যে, “তিনি যেন ঐ নূরের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন এবং বংশ পরম্পরায় যেন পবিত্র নর-নারীগণের মাধ্যমে ঐ নূর স্থানান্তরিত করা হয়।" হযরত আদম (عليه السلام) শিষ (عليه السلام) কে উপদেশ দিয়ে বলেছিলেন- “আমি বেহেস্তের প্রতিটি দরজায় এবং হুর ও ফিরিশতাদের স্কন্ধদেশে আল্লাহর নামের সাথে মুহাম্মদ [ﷺ]-এঁর নাম মোহরাঙ্কিত দেখেছি। সুতরাং তুমি যখনই আল্লাহর নাম উচ্চারণ করবে, তাঁর সাথে মুহাম্মদ [ﷺ]-এঁর নামও উল্লেখ করবে।"
এই ছিল আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (عليه السلام)-এঁর অসিয়ত নিজ সন্তানের প্রতি। কিন্তু আফসোস! আমরা আদমসন্তান হয়েও পিতার সে উপদেশ ভুলে গেছি। এখন শুধু আল্লাহর নাম নিচ্ছি ও বিভিন্ন জায়গায় লিখছি। কিন্তু মুহাম্মদ [ﷺ]-এঁর নাম বাদ দিয়েছি।
Wednesday, December 27, 2017
Tuesday, December 26, 2017
নুর নবী (সাঃ) এর পবিত্র ১৬১খানা নাম মোবারক
নুর নবীর নাম মোবারক
বিঃ দ্রঃ প্রত্যেক নামের পরে দুরূদ শরীফ পড়ে নেবেন। ১। محمد ﷺ, ২। احمد (আহমদ) [ﷺ], ৩। محمود (মাহমুদ), ৪। نور (নূর) ৫। منير (মুনির), ৬। اول (আউয়াল), ৭। اخر (আখির), ৮। ظاهر (যাহির) ৯। باطن (বাত্বিন), ১০। بر (বাররুন), ১১। رؤوف (রাউফুন), ১২। رحيم (রাহিমুন) ১৩। حق (হাককুন), ১৪। بين (বাইয়েনুন), ১৫। عظيم (আযীমুম), ১৬। عزيز (আযিযুন) ১৭। جبار (জাববারুন), ১৮। عليم (আলীমুন), ১৯। حليم (হালীমুন), ২০। خبير (খাবীরুন) ২১। كريم (কারীমুন), ২২। رشيد (রাশীদুন), ২৩। بصير (বাছিরুন), ২৪। شكور (শাকুরুন) ২৫। حبيب (হাবীবুন), ২৬। حسيب (হাছীবুন), ২৭। مجيب (মুজীবুন), ২৮। مؤمن (মু’মিনুন) ২৯। امين (আমীনুন), ৩০। مامون (মা’মুনুন), ৩১। مؤتمن (মু’তামিনুন), ৩২। حافظ (হা-ফিযুন) ৩৩। ناصر (না-ছিরুন), ৩৪। كامل (কা-মিলুন), ৩৫। منصور (মানছুরুন), ৩৬। قريب (ক্বারীবুন) ৩৭। متين (মাতীনুন), ৩৮। شهيد (শাহীদুন), ৩৯। شاهد (শা-হিদুন), ৪০। شفيع (শাফীউন) ৪১। شافع (শা-ফিউন), ৪২। يتيم (ইয়াতিমুন), ৪৩। شارع (শা-রিউন), ৪৪। ولى (ওয়ালিয়্যুন) ৪৫। وفي (ওয়াফিয়্যুন), ৪৬। صفي (ছাফিয়্যুন), ৪৭। نقي (নাকিয়্যুন), ৪৮। قوي (ক্বাভিয়্যুন) ৪৯। حفي (হাফিয়্যুন), ৫০। امر (আ-মিরুন), ৫১। ناهي (না-হিয়ুন), ৫২। امى (উম্মিয়্যুন) ৫৩। احيد (উহীদুন), ৫৪। اولى (আওলা), ৫৫। اكرم الناس (আক্ রামুন্নাছ), ৫৬। امام الخير (ইমামুল খাইরী) ৫৭। امام المتقين (ইমামুল মুত্তাক্বীন), ৫৮। امام النبيين (ইমামুন নাবিয়্যীন), ৫৯। بشير (বাশীরুন), ৬০। نذير (নাযীরুন) ৬১। برهان (বুরহানুন), ৬২। (نارقليط বারক্বালীত), ৬৩। تهامي (তিহামিয়্যুন), ৬৪। جواد (জাওয়াদুন) ৬৫। حاشر (হা-শিরুন), ৬৬। حامد (হা-মিদুন), ৬৭। حماد (হাম্মাদুন), ৬৮। حجاذي (হিজাযিয়্যুন) ৬৯। حنيف (হানীফুন), ৭০। حمطايا (হামত্বায়া), ৭১। خليل (খালীলুন), ৭২। خاتم (খা-তামুন) ৭৩। خليفة (খালীফাতুন), ৭৪। خير البرية (খাইরুল বারিয়্যাহ), ৭৫। خيرةالله (খিয়ারাতুল্লাহ), ৭৬। خطيب الانبياء (খাতীবুল আম্বিয়া) ৭৮। (دليل الخيرات দালীলুল খাইরাত), ৭৯। دارالحكمة (দারুল হিকমাহ্), ৮০। رسول (রাছুলুন), ৮১। رسول الرحمة (রাছুলুর রাহমাত), ৮২। روح القدس (রুহুল কুদ্দুছ), ৮৩। رحمة للعالمين (রাহমাতুল্লিল আলামিন) ৮৪। سراج (ছিরাজুন), ৮৫। سعيد (ছায়ীদুন), ৮৬। مسعود (মাছউদুন), ৮৭। سيد (ছাইয়েদুন), ৮৮। شمس (শামছুন) ৮৯। قمر (ক্বামারুন), ৯০। شاف (শাফিন), ৯১। صادق (ছাদিকুন), ৯২। مسدوق (মাছদূকুন) ৯৩। صالح (ছালিহুন), ৯৪। مصلح (মুছলিহুন), ৯৫। صفوة (ছাফওয়াতুন), ৯৬। صفوح (ছাফুহুন) ৯৭। صاحب الواء (ছাহিবুল লিওয়া), ৯৮। صاحب الحوض الكوثر (ছাহিবুল হাউযিল কাউসার) ৯৯। صاحب المقام المحمود (ছাহিবুল মাক্বামিল মাহমুদ), ১০০। صاحب المعجزات (ছাহিবুল মুজিযাত) ১০১। ضحاك (দাহ্-হাকুন), ১০২। طيب (ত্বাইয়িবুন), ১০৩। طاهر (ত্বা-হিরুন), ১০৪। مطهر (মুত্বাহ্হারুন) ১০৫। طه (ত্বা-হা), ১০৬। طاب طاب (ত্বাবত্বাব), ১০৭। عادل (আ-দিলুন), ১০৮। عاقب (আ-ক্বিবুন) ১০৯। عبدالله (আবদুল্লাহ), ১১০। علم اليقين (ইলমুল ইয়াক্বীন), ১১১। عروة وثقى (উরওয়াতুন উছক্বা) ১১২। عطوف (আতূফুন), ১১৩। عفو (আফ্উন), ১১৪। فاتح (ফা-তিহুন), ১১৫। فاروق (ফা-রুকুন) ১১৬। قاسم (ক্বা-ছিমুন), ১১৭। قرشي (ক্বারশিউন), ১১৮। قثم (কুছামুন), ১১৯। مزمل (মুযাম্মিলুন) ১২০। مدثر (মুদাচ্ছিরুন), ১২১। ماحي (মা-হিয়ুন), ১২২। مصباح (মিছবাহুন), ১২৩। مخمنا (মুখমিনান) ১২৪। مشفح (মুশাফফিহুন), ১২৫। مقيم السنة (মুক্বীমুছ ছুন্নাত), ১২৬। ماذماذ (মাযমায) ১২৭। موذموذ (মুযমুয), ১২৮। مذكر (মুজাক্কিরুন), ১২৯। مبلغ (মুবাল্লিগুন), ১৩০। ميسر (মুয়াছছিরুন) ১৩১। مبشر (মুবাশশিরুন), ১৩২। منذر (মুনযিরুন), ১৩৩। مبارك (মুবারাকুন), ১৩৪। مختار (মুখতারুন) ১৩৫। مولى (মাওলা), ১৩৬। مكى (মাক্কিয়্যুন), ১৩৭। مد يي (মাদানিয়্যুন), ১৩৮। عربي (আরাবিয়্যুন) ১৩৯। مصطفى (মুস্তাফা), ১৪০। مجتبى (মুজতাবা), ১৪১। مرتضى (মুরতাদ্বা), ১৪২। مؤيد (মুআইয়িদুন) ১৪৩। مخلص (মুখলিছুন), ১৪৪। مقدس (মুক্বাদ্দাছুন), ১৪৫। معصوم (মা’ছুমুন), ১৪৬। مكين (মাকীনুন) ১৪৭। منج (মুনজিন), ১৪৮। مفتاح الجنة (মিফতাহুল জান্নাত), ১৪৯। مدينة العلم (মাদীনাতুল ইলম) ১৫০। نقيب (নাক্বীবুন), ১৫১। نبى (নাবিয়্যুন), ১৫৭। هادي (হা-দিয়ুন), ১৫৮। الهدى (আলাহুদা) ১৫৯। هدية الله (হাদ্ইয়াতুল্লাহ), ১৬০। يس (ইয়াছিন), ১৬১। حم (হা-মীম)
বিঃ দ্রঃ প্রত্যেক নামের পরে দুরূদ শরীফ পড়ে নেবেন। ১। محمد ﷺ, ২। احمد (আহমদ) [ﷺ], ৩। محمود (মাহমুদ), ৪। نور (নূর) ৫। منير (মুনির), ৬। اول (আউয়াল), ৭। اخر (আখির), ৮। ظاهر (যাহির) ৯। باطن (বাত্বিন), ১০। بر (বাররুন), ১১। رؤوف (রাউফুন), ১২। رحيم (রাহিমুন) ১৩। حق (হাককুন), ১৪। بين (বাইয়েনুন), ১৫। عظيم (আযীমুম), ১৬। عزيز (আযিযুন) ১৭। جبار (জাববারুন), ১৮। عليم (আলীমুন), ১৯। حليم (হালীমুন), ২০। خبير (খাবীরুন) ২১। كريم (কারীমুন), ২২। رشيد (রাশীদুন), ২৩। بصير (বাছিরুন), ২৪। شكور (শাকুরুন) ২৫। حبيب (হাবীবুন), ২৬। حسيب (হাছীবুন), ২৭। مجيب (মুজীবুন), ২৮। مؤمن (মু’মিনুন) ২৯। امين (আমীনুন), ৩০। مامون (মা’মুনুন), ৩১। مؤتمن (মু’তামিনুন), ৩২। حافظ (হা-ফিযুন) ৩৩। ناصر (না-ছিরুন), ৩৪। كامل (কা-মিলুন), ৩৫। منصور (মানছুরুন), ৩৬। قريب (ক্বারীবুন) ৩৭। متين (মাতীনুন), ৩৮। شهيد (শাহীদুন), ৩৯। شاهد (শা-হিদুন), ৪০। شفيع (শাফীউন) ৪১। شافع (শা-ফিউন), ৪২। يتيم (ইয়াতিমুন), ৪৩। شارع (শা-রিউন), ৪৪। ولى (ওয়ালিয়্যুন) ৪৫। وفي (ওয়াফিয়্যুন), ৪৬। صفي (ছাফিয়্যুন), ৪৭। نقي (নাকিয়্যুন), ৪৮। قوي (ক্বাভিয়্যুন) ৪৯। حفي (হাফিয়্যুন), ৫০। امر (আ-মিরুন), ৫১। ناهي (না-হিয়ুন), ৫২। امى (উম্মিয়্যুন) ৫৩। احيد (উহীদুন), ৫৪। اولى (আওলা), ৫৫। اكرم الناس (আক্ রামুন্নাছ), ৫৬। امام الخير (ইমামুল খাইরী) ৫৭। امام المتقين (ইমামুল মুত্তাক্বীন), ৫৮। امام النبيين (ইমামুন নাবিয়্যীন), ৫৯। بشير (বাশীরুন), ৬০। نذير (নাযীরুন) ৬১। برهان (বুরহানুন), ৬২। (نارقليط বারক্বালীত), ৬৩। تهامي (তিহামিয়্যুন), ৬৪। جواد (জাওয়াদুন) ৬৫। حاشر (হা-শিরুন), ৬৬। حامد (হা-মিদুন), ৬৭। حماد (হাম্মাদুন), ৬৮। حجاذي (হিজাযিয়্যুন) ৬৯। حنيف (হানীফুন), ৭০। حمطايا (হামত্বায়া), ৭১। خليل (খালীলুন), ৭২। خاتم (খা-তামুন) ৭৩। خليفة (খালীফাতুন), ৭৪। خير البرية (খাইরুল বারিয়্যাহ), ৭৫। خيرةالله (খিয়ারাতুল্লাহ), ৭৬। خطيب الانبياء (খাতীবুল আম্বিয়া) ৭৮। (دليل الخيرات দালীলুল খাইরাত), ৭৯। دارالحكمة (দারুল হিকমাহ্), ৮০। رسول (রাছুলুন), ৮১। رسول الرحمة (রাছুলুর রাহমাত), ৮২। روح القدس (রুহুল কুদ্দুছ), ৮৩। رحمة للعالمين (রাহমাতুল্লিল আলামিন) ৮৪। سراج (ছিরাজুন), ৮৫। سعيد (ছায়ীদুন), ৮৬। مسعود (মাছউদুন), ৮৭। سيد (ছাইয়েদুন), ৮৮। شمس (শামছুন) ৮৯। قمر (ক্বামারুন), ৯০। شاف (শাফিন), ৯১। صادق (ছাদিকুন), ৯২। مسدوق (মাছদূকুন) ৯৩। صالح (ছালিহুন), ৯৪। مصلح (মুছলিহুন), ৯৫। صفوة (ছাফওয়াতুন), ৯৬। صفوح (ছাফুহুন) ৯৭। صاحب الواء (ছাহিবুল লিওয়া), ৯৮। صاحب الحوض الكوثر (ছাহিবুল হাউযিল কাউসার) ৯৯। صاحب المقام المحمود (ছাহিবুল মাক্বামিল মাহমুদ), ১০০। صاحب المعجزات (ছাহিবুল মুজিযাত) ১০১। ضحاك (দাহ্-হাকুন), ১০২। طيب (ত্বাইয়িবুন), ১০৩। طاهر (ত্বা-হিরুন), ১০৪। مطهر (মুত্বাহ্হারুন) ১০৫। طه (ত্বা-হা), ১০৬। طاب طاب (ত্বাবত্বাব), ১০৭। عادل (আ-দিলুন), ১০৮। عاقب (আ-ক্বিবুন) ১০৯। عبدالله (আবদুল্লাহ), ১১০। علم اليقين (ইলমুল ইয়াক্বীন), ১১১। عروة وثقى (উরওয়াতুন উছক্বা) ১১২। عطوف (আতূফুন), ১১৩। عفو (আফ্উন), ১১৪। فاتح (ফা-তিহুন), ১১৫। فاروق (ফা-রুকুন) ১১৬। قاسم (ক্বা-ছিমুন), ১১৭। قرشي (ক্বারশিউন), ১১৮। قثم (কুছামুন), ১১৯। مزمل (মুযাম্মিলুন) ১২০। مدثر (মুদাচ্ছিরুন), ১২১। ماحي (মা-হিয়ুন), ১২২। مصباح (মিছবাহুন), ১২৩। مخمنا (মুখমিনান) ১২৪। مشفح (মুশাফফিহুন), ১২৫। مقيم السنة (মুক্বীমুছ ছুন্নাত), ১২৬। ماذماذ (মাযমায) ১২৭। موذموذ (মুযমুয), ১২৮। مذكر (মুজাক্কিরুন), ১২৯। مبلغ (মুবাল্লিগুন), ১৩০। ميسر (মুয়াছছিরুন) ১৩১। مبشر (মুবাশশিরুন), ১৩২। منذر (মুনযিরুন), ১৩৩। مبارك (মুবারাকুন), ১৩৪। مختار (মুখতারুন) ১৩৫। مولى (মাওলা), ১৩৬। مكى (মাক্কিয়্যুন), ১৩৭। مد يي (মাদানিয়্যুন), ১৩৮। عربي (আরাবিয়্যুন) ১৩৯। مصطفى (মুস্তাফা), ১৪০। مجتبى (মুজতাবা), ১৪১। مرتضى (মুরতাদ্বা), ১৪২। مؤيد (মুআইয়িদুন) ১৪৩। مخلص (মুখলিছুন), ১৪৪। مقدس (মুক্বাদ্দাছুন), ১৪৫। معصوم (মা’ছুমুন), ১৪৬। مكين (মাকীনুন) ১৪৭। منج (মুনজিন), ১৪৮। مفتاح الجنة (মিফতাহুল জান্নাত), ১৪৯। مدينة العلم (মাদীনাতুল ইলম) ১৫০। نقيب (নাক্বীবুন), ১৫১। نبى (নাবিয়্যুন), ১৫৭। هادي (হা-দিয়ুন), ১৫৮। الهدى (আলাহুদা) ১৫৯। هدية الله (হাদ্ইয়াতুল্লাহ), ১৬০। يس (ইয়াছিন), ১৬১। حم (হা-মীম)
Tuesday, September 26, 2017
প্রসঙ্গঃ নূরে মুহাম্মদী [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি রহস্য ও প্রকৃতি
অনাদি ও অনন্ত সত্ত্বা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন যখন একা ও অপ্রকাশিত ছিলেন, তখন তাঁর আত্মপ্রকাশের সাধ ও ইচ্ছা জাগরিত হলো। তখন তিনি একক সৃষ্টি হিসেবে নবী করিম [ﷺ]-এঁর নূর মোবারক পয়দা করলেন এবং নাম রাখলেন মুহাম্মদ [ﷺ] (কানজুদ্দাকায়েক -ইমাম গাযালী)। সেই নূরে মোহাম্মদী'র সৃষ্টি রহস্য ও প্রকৃতি সম্পর্কে স্বয়ং নবী করিম [ﷺ] মারফু মুত্তাসিল হাদীসের মাধ্যমে পরিষ্কার ব্যাখ্যা করে গেছেন। উক্ত হাদিসটি বর্ণিত হয়েছে রাসূলে পাক [ﷺ]-এঁর একনিষ্ঠ খাদেম ও মদিনার ৬ নং সাহাবী হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (رضي الله عنه) কর্তৃক। উক্ত হাদিসটি প্রথম সংকলিত হয়েছে "মোসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক" নামক হাদীস গ্রন্থে। মোহাদ্দেস আব্দুর রাজ্জাক ছিলেন ইমাম বোখারী (رحمة الله عليه)-এঁর দাদা ওস্তাদ এবং ইমাম মালেক (رحمة الله عليه)-এঁর শাগরিদ। পরবর্তীতে উক্ত গ্রন্থ হতে অনেক হাদীস বিশারদ নিজ নিজ গ্রন্থে হাদীসখানা সংকলিত করেছেন। যেমনঃ ইমাম কাস্তুলানী (رحمة الله عليه) তাঁর রচিত নবী করিম [ﷺ]-এঁর জীবনী গ্রন্থ 'মাওয়াহেবে লাদুনিয়া'য় উক্ত হাদিসখানা সংকলন করেছেন। মিশরের আল্লামা ইউসূফ নাবহানী তাঁর রচিত 'আনওয়ারে মুহাম্মদীয়া' নামক আরবি গ্রন্থেও উক্ত হাদিসখানা উল্লেখ করেছেন। কিতাবখানা নবী করিম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি সম্পর্কে স্ববিখ্যাত এবং বিস্তারিত। তাই বিজ্ঞ পাঠকের সামনে আমরা উক্ত হাদীসখানা অনুবাদসহ তুলে ধরছি। এ রেওয়ায়েত ছাড়া অন্যান্য রেওয়ায়েত অসম্পূর্ণ, অস্পষ্ট ও খন্ডিত এবং উসূলে হাদীসের মাপকাঠিতে অনির্ভরযোগ্য বা মারজুহ্।
হাদীসখানা নিন্মরুপঃ
روى عبد الرزاق عن معمر عن ابن المنكدر عن جابر بن عبد الله رضي الله عنه قال قلت يارسول الله بأبي انت وامي أخبرني عن اول شيئ خلقه الله تعالى قبل الاشياء قال ياجابر ان الله تعالى خلق قبل الاشياء نور نبيك من نوره فجعل ذلك النور يلدور بالقدرة حيث شاء الله تعالى ولم يكن في ذلك الوقت لوح ولا قلم ولا جنة ولا نار ولا ملك ولا سمماء ولا ارض ولا شمس ولا قمر ولا جني ولا انسي. فلما اراد الله تعالى ان يخلق الخلق قسم ذلك النور اربعة اجزاء فخلق من الجزء الاول القلم ومن الثاني اللوح ومن الثالث العرش ثم قسم الجزء الرابع أربعة اجزاء فخلق من الجزء الاول حملة العرش ومن الثاني الكرسي ومن الثالث باقي الملائكة ثم قسم الجزء الرابع اربعة اجزاء فخلق من الاول السموات ومن الثاني الارضين ومن الثالث الجنة والنار ثم قسم القسم الرابع اربعة اجزاء فخلق من الاول نور ابصار المؤمنين ومن الثاني نور قلوبهم وهى المعربفة بالله تعالى ومن الثالث نور انسفهم وهو التوحيد لا اله الا الله محمد رسول الله. (الجزء المفقود من المنصنف).
অর্থঃ ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (ইমাম বোখারীর দাদা ওস্তাদ) মোয়াম্মার হতে, তিনি ইবনে মুনকাদার হতে, তিনি হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারী (رضي الله عنه) হতে বর্ণনা করেছেনঃ
"হযরত জাবের (رضي الله عنه) বলেন- আমি আরয করলাম, হে আল্লাহ’র রাসূল [ﷺ]! আপনার উপর আমার পিতা-মাতা উৎসর্গীত হোক, আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম কোন বস্তু সৃষ্টি করেছেন? তদুত্তরে নবী করিম [ﷺ] বললেন- "হে জাবের, আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম সমস্ত বস্তুর পূর্বে তাঁর 'নিজ নূর হতে' তোমার নবীর নূর পয়দা করেছেন। তারপর আল্লাহ তা'আলার ইচ্ছানুযায়ী ঐ নূর (লা-মকানে) পরিভ্রমণ করতে থাকে। কেননা ঐ সময় না ছিল লাওহে-মাহফুয, না ছিল কলম, না ছিল বেহেস্ত, না ছিল দোযখ, না ছিল ফেরেশতা, না ছিল আকাশ, না ছিল পৃথিবী, না ছিল সূর্য, না ছিল চন্দ্র, না ছিল জ্বীনজাতি, না ছিল মানবজাতি। অতঃপর যখন আল্লাহ তা'আলা অন্যান্য বস্তু সৃষ্টি করার মনস্থ করলেন, তখন আমার ঐ নূরকে চারভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে কলম, দ্বিতীয়ভাগ দিয়ে লাওহে-মাহফুয এবং তৃতীয়ভাগ দিয়ে আরশ সৃষ্টি করলেন। অবশিষ্ট এক ভাগকে আবার চার ভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে আরশ বহনকারী ফেরেশতা, দ্বিতীয় অংশ দিয়ে কুরসি এবং তৃতীয় অংশ দিয়ে অন্যান্য ফেরেশতা সৃষ্টি করলেন। দ্বিতীয় চার ভাগের এক ভাগকে আবার চার ভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে আকাশ, দ্বিতীয়ভাগ দিয়ে জমিন (পৃথিবী) এবং তৃতীয়ভাগ দিয়ে বেহেস্ত ও দোযখ সৃষ্টি করলেন। তৃতীয়বার অবশিষ্ট একভাগকে পুনরায় চার ভাগে বিভক্ত করে প্রথমভাগ দিয়ে মু’মিনদের নয়নের নূর - (অন্তর্দৃষ্টি), দ্বিতীয়ভাগ দিয়ে মু’মিনদের কলবের নূর - তথা আল্লাহর মা'রেফাত এবং তৃতীয়ভাগ দিয়ে মু'মিনদের মহব্বতের নূর - তথা তাওহীদী কলেমা 'লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর্ রাসুলুল্লাহ' সৃষ্টি করেছেন।" (২৫৬ ভাগের এক ভাগ থেকে অন্যান্য সৃষ্টিজগত পয়দা করলেন)। - মাওয়াহেবে লাদুনিয়া ও মুসান্নাফ আব্দুর রাযযাক - (আল জুয্উল মাফকুদ অংশ, হাদিস নং ১৮, বৈরুত থেকে প্রকাশি ২০০১)।
ব্যাখ্যাঃ উক্ত হাদীসে বর্ণিত (من نوره) বা তাঁর 'নিজ নূর' হতে শব্দটির ব্যাখ্যায় মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله عليه) মিশকাত শরীফে লিখেছেন - "আয়-মিন লামআতে নূরিহী' - অর্থাৎঃ আল্লাহ তা'আলা আপন যাতি নূরের জ্যোতি দিয়ে নবীজীর নূর পয়দা করেছেন।
মুজাদ্দেদ আলফেসানী (رحمة الله عليه) মাকতুবাত শরীফের ৩য় খন্ডে ১০০ নম্বর মাকতুবে বলেছেন, "আল্লাহ তা'আলা তাঁকে স্বীয় খাস নূর দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।"
যারকানী (رحمة الله عليه) ”من نوره” এর ব্যাখ্যায় বলেছেন- "মিন নূরিন হুয়া যাতুহু" অর্থাৎ- "আল্লাহর যাত বা সত্ত্বা হলো নূর - সেই যাতী নূরের জ্যোতি হতেই নূরে মোহাম্মদী পয়দা" (যারকানী)। দেওবন্দী মৌলবি আশরাফ আলী থানবীও একই ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার 'নশরুত ত্বীব' গ্রন্থের পঞ্চম পৃষ্ঠায়।
অন্য এক হাদীসে, হযরত আলী ইবনে হুসাইন ইবনে আলী (رضي الله عنه) তাঁর পিতা ও দাদারসুত্রে নবী করিম [ﷺ] থেকে বর্ণনা করেছেন। নবী করিম [ﷺ] এরশাদ করেছেন-
كنت نورا بين يدي ربي قبل خلق أدم بأربعة عشر ألف عام
অর্থঃ "আমি ( নবী) আদম সৃষ্টির চৌদ্দ হাজার বৎসর পূর্বে আমার প্রতিপালকের নিকট নূর হিসেবে বিদ্যমান ছিলাম।" (ঐ জগতের এক দিন পৃথিবীর এক হাজার বৎসরের সমান। অংকের হিসাবে ৫১১, ০০, ০০০০০ (পাঁচ শত এগার কোটি) বৎসর হয়। (বেদায়া ও নেহায়া এবং আনওয়ারে মুহাম্মদীয়া গ্রন্থসূত্রে এই হাদীসখানা উদ্ধৃত করা হয়েছে।
তাফসীরে রুহুল বয়ানে সূরা তাওবার ১২৮ নং আয়াত لقد جاءكم رسول من انفسكم অর্থঃ "তোমাদের নিকট এক মহান রাসূলের আগমন হয়েছে।")
উক্ত আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে নবী করিম [ﷺ] কোথা হতে আসলেন- সে সম্পর্কে হযরত আবু হোরায়রা (رضي الله عنه) থেকে নিন্মোক্ত হাদীস বর্ণনা করা হয়েছে।
عن أبي هريرة أنه عليه السلام سأل جبريل عليه السلام فقال ياجبريل كم عمرك من السنين-فقال يارسول الله لست أعلم غير أن في الحجاب الرابع نجما يطلع في كل سبعين ألف سنة مرة-رأيته إثنين وسبعين ألف مرة فقال يا جبريل وعزة ربي أنا ذلك الكوكب
অর্থঃ "একদিন নবী করিম [ﷺ] কথা প্রসঙ্গে হযরত জিব্রাইল (عليه السلام) কে তাঁর বয়স সম্পর্কে এভাবে জিজ্ঞেস করলেন, হে জিব্রাঈল! তোমার বয়স কত? তদুত্তরে হযরত জিব্রাঈল (عليه السلام) বললেন- আমি শুধু এতটুকু জানি যে, নূরের চতুর্থ হিজাবে একটি উজ্জ্বল তারকা ৭০ হাজার বছর পর পর একবার উদিত হত। (অর্থাৎ- সত্তর হাজার বৎসর উদিত অবস্থায় এবং সত্তর হাজার বৎসর অস্তমিত অবস্থায় ঐ তারকাটি বিরাজমান ছিল) আমি ঐ তারকাটিকে ৭২ হাজার বার উদিত অবস্থায় দেখেছি। তখন নবী করিম [ﷺ] বললেন- "খোদার শপথ আমিই ছিলাম ঐ তারকা।" (তাফসীরে রুহুল বয়ান ৩য় খন্ড ৫৪৩ পৃঃ সূরা তাওবা এবং সীরাতে হালবিয়া ১ম খন্ড ৩০ পৃষ্ঠা)
নবী করিম [ﷺ]-এঁর এই অবস্থানের সময় ছিল ঐ জগতের হিসাবে এক হাজার আট কোটি বৎসর। পাঁচ শত চার কোটি বৎসর ছিলেন উদীয়মান অবস্থায় এবং পাঁচ শত চার কোটি বৎসর গায়েবী অবস্থায়। দুনিয়ার হিসাবে কত হাজার কোটি বৎসর হবে - আল্লাহই জানেন। হযরত জিব্রাইল (عليه السلام) শুধু দেখেছেন হুযূরের বাহ্যিক রূপ। বাতেনী দিকটি ছিল তাঁর অজানা। রাসূলে করীম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি রহস্য এত গভীর যে, আল্লাহ ছাড়া আর কেহই এঁর প্রকৃত স্বরূপ জানে না। দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাশেম নানুতবী সাহেব নবী করিম [ﷺ]-এঁর বাহ্যিক আবরণের ভিতরে যে প্রকৃত নূরানী রূপটি লুক্কায়িত ও রহস্যাবৃত রয়েছে, তা মুক্ত কন্ঠে স্বীকার করেছেন এভাবে- رہا جمال پہ تیرے حجاب بشریت، اورنہ نہ جانا کسے نے تجہے بجز ستار- অর্থঃ "হে প্রিয় নবী [ﷺ]! আপনার প্রকৃত রূপটি তো বাশারিয়তের আবরণে ঢাকা পড়ে আছে। আপনাকে আপনার প্রভূ (ছাত্তার) ছাড়া অন্য কেহই চিনতে পারে নি।" এখানে স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, রাসূলে করীম [ﷺ]-এঁর রূপ বা অবস্থা তিনটি যথাঃ- ছুরতে বাশারী, ছুরতে মালাকী ও ছুরতে হক্কী। (তাফসীরে রুহুল বয়ান ও তাফসীরে কাদেরী)। সাধারণ মানুষ শুধু দেখতে পায় বাশারী ছুরতটি। অন্য দুটি ছুরত বা অবস্থা খাস লোক ছাড়া দেখা ও অনুধাবন করা সম্ভব নয়।
নবী করিম [ﷺ]-এঁর এই অবস্থানের সময় ছিল ঐ জগতের হিসাবে এক হাজার আট কোটি বৎসর। পাঁচ শত চার কোটি বৎসর ছিলেন উদীয়মান অবস্থায় এবং পাঁচ শত চার কোটি বৎসর গায়েবী অবস্থায়। দুনিয়ার হিসাবে কত হাজার কোটি বৎসর হবে - আল্লাহই জানেন। হযরত জিব্রাইল (عليه السلام) শুধু দেখেছেন হুযূরের বাহ্যিক রূপ। বাতেনী দিকটি ছিল তাঁর অজানা। রাসূলে করীম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি রহস্য এত গভীর যে, আল্লাহ ছাড়া আর কেহই এঁর প্রকৃত স্বরূপ জানে না। দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাশেম নানুতবী সাহেব নবী করিম [ﷺ]-এঁর বাহ্যিক আবরণের ভিতরে যে প্রকৃত নূরানী রূপটি লুক্কায়িত ও রহস্যাবৃত রয়েছে, তা মুক্ত কন্ঠে স্বীকার করেছেন এভাবে- رہا جمال پہ تیرے حجاب بشریت، اورنہ نہ جانا کسے نے تجہے بجز ستار- অর্থঃ "হে প্রিয় নবী [ﷺ]! আপনার প্রকৃত রূপটি তো বাশারিয়তের আবরণে ঢাকা পড়ে আছে। আপনাকে আপনার প্রভূ (ছাত্তার) ছাড়া অন্য কেহই চিনতে পারে নি।" এখানে স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, রাসূলে করীম [ﷺ]-এঁর রূপ বা অবস্থা তিনটি যথাঃ- ছুরতে বাশারী, ছুরতে মালাকী ও ছুরতে হক্কী। (তাফসীরে রুহুল বয়ান ও তাফসীরে কাদেরী)। সাধারণ মানুষ শুধু দেখতে পায় বাশারী ছুরতটি। অন্য দুটি ছুরত বা অবস্থা খাস লোক ছাড়া দেখা ও অনুধাবন করা সম্ভব নয়।

রোদে পোড়া আর দূষণথেকে সুরক্ষা
☆☆☆ লোকে বলে ‘রোদে বাইরে যেওনা, কালো হয়ে যাবে’।
হ্যাঁ, এটা ঘটে ত্বকের মেলানিনের কারনে। রোদে গেলে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর দিক থেকে ত্বককে রক্ষার জন্য ত্বকে ব্যাপক মেলানিন উৎপন্ন হয়। ☆☆☆ আর এই ব্যাপক মেলানিনের উপস্থিতি ত্বককে করে তোলে কালো কারন মেলানিনের রঙ কালো তাই।